মহোদয়,
সালাম নিবেন।
আমি ফরিদপুর
শহরের একজন
সাধারন নাগরিক
ও একজন
শিশুর পিতা
হিসাবে নগর
পিতা বরাবর
পত্রটি পেশ
পূর্বক প্রয়োজনীয়
ব্যাবস্থা গ্রহনের
জন্য বিশেষভাবে
অনুরোধ করছি।
জনাব,কয়েক
বছর আগেও
ফরিদপুর শহরে
ছেলে-মেয়ে
ও পরিবার-পরিজনদের
নিয়ে ঘুরতে
যাওয়া বা
ছুটির দিনে
সময় কাটানোর
মতো তেমন
কোন ভালো
জায়গা ছিলনা
এবং সাম্প্রতিক
সময়ে বাংলাদেশ
সরকারের মাননীয়
এলজিইডি মন্ত্রী
মহোদয় জনাব
খন্দকার মোশারফ
হোসেন সাহেব
ফরিদপুরবাসীদের এই
গুরুত্তপূর্ন সমস্যা
সমাধানের লক্ষ্যে
এবং কোমলমতি
শিশুদের সুস্থ-সুন্দর
পরিবেশে বেড়ে
উঠার জন্য
শেখ রাছেল
শিশু পার্ক
উপহারদেন। এই
মহত কাজের
জন্য ফরিদপুরবাসী
আজীবন মন্ত্রী
মহোদয়ের কাছে
কৃতজ্ঞ থাকবে
এবং ভবিষ্যতে
এ ধরনের
বিভিন্ন ভালো
কাজের আশা
করে যাবে
শুরুর দিকে
পার্কের পরিবেশ
ভালো ছিল
এবং আমরা
সাধারন মানুষেরা
ছেলে-মেয়ে
নিয়ে বেশ
আনন্দের সাথে
পার্কে সময়
পার করতাম।
কিন্তু সময়ের
সাথে সাথে
শেখ রাসেল
শিশু পার্ক
তার চলার
গতি ধরে
রাখতে পারেনি
এবং বর্তমানে
পার্কের চলমান
পরিবেশ কোন
অবস্থতাতে মেনে
নেওয়ার মতো
নয়। প্রায়
এক বছর
আগে কোন
এক দুপুরে
আমি বিশেষ
কাজে অফিস
হতে পার্কে
যাই এবং
ভিতরের পরিবেশ
আমাকে চরমভাবে
ব্যাথিত করে
এবং একজন
উন্নয়ন কর্মী
ও সাধারন
নাগরিক হিসাবে
বিষয়টি আমি
মেনে নিতে
পারিনি। মানুষ
কতটা নির্লজ্জ
হতে পারে
সেটা যেমন
দেখেছি, তেমনি
কর্তৃ পক্ষকে
চোখের সামনে
অবলিলায় লাম্পট্যের
ঘটনা সমূহ
মেনেনিতে দেখেছি।
সেদিন থেকে
আর পার্কে
যেতে ইচ্ছে
করেনি।
কোমলমতি শিশুদের সুস্থ্য ও সুন্দর ভাবে বেড়ে ওঠা ও খেলা-ধুলার জন্য নির্ধারিত জায়গাটিতে নির্লজ্জদের নিরাপদ জ়ায়গা হিসাবে ব্যবহার করার বিষয়টি সর্বদা আমাকে তাড়িত করছে। শুধুমাত্র সঠিকভাবে পরিচালনা বা নিয়ন্ত্রন করতে না পারার কারনে শিশুদের খেলার জায়গাটি নষ্ট হয়ে যাবে? শুধু তাই নয়,এভাবে চললে শিশুদের কল্যানে প্রতিষ্ঠিত এই পার্কটি ভবিষ্যতে তাদের অপরাধ মূলক কার্যক্রমের নিরাপদ আশ্রয় বা ঘাটিতে পরিনিত হতে পারে।
অতএব, মহোদয়কে বিষয়টি গুরুত্ত সহকারে বিবেচনা করে শেখ রাসেল শিশু পার্ককে নগরের সকল শিশুদের জন্য দূষন মূক্ত একটি শিশু পার্কে পরিনিত করার জন্য পূনরায় বিনীত অনুরোধ করছি।
ব্লগার।
No comments:
Post a Comment